তখন মুঠোফোন ছিল না, গ্রামে বিদ্যুৎ ছিল না। কেরোসিনের কুপি বাতির রহস্যময় আলোয় মুগ্ধ হয়ে পড়তাম। পড়ার নেশায় নাওয়া–খাওয়া ভুলে যেতাম। মা বলতেন, ‘বইয়ের ভেতর কী এমন আছে যে দুনিয়ার সবকিছু ভুলে পড়ার মধ্যে থাকিস? পড়তে পড়তে একা একাই হেসে উঠিস, আবার দেখি কেঁদে ফেলিস।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *