আল্লাহর রাসুল (সা.) বাহ্যিক প্রমাণাদি দেখে জায়েদকেই দোষী বলে মনে করলেন। তাঁকে চুরির শাস্তি দেওয়ার জন্য মন স্থির করলেন। তখন সেই ইহুদি ব্যক্তিটির বক্তব্যের সত্যতা এবং চুরির সঙ্গে তুমার সম্পৃক্ততার বর্ণনা করে কোরআনে পূর্ণ দুটি রুকু নাজিল হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *