পরবর্তী সময়ে অন্নপূর্ণা নিজের সন্তান লালনপালনের দায়িত্ব দেয় বিন্দুকে। বিন্দুও অমূল্যকে নিজের সন্তানের মতোই আদর-যত্ন ও স্নেহ দিয়ে বড় করতে লাগে। ছেলের কোনোরকম সমস্যা কিংবা অসুবিধার ভয়ে সব সময় আগলে রাখত; কিন্তু সংসারের কিছু ভুল–বোঝাবুঝির দরুন একসময় অমূল্য ও বিন্দুর মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায়; দুই পরিবারের মধ্যেও সৃষ্টি হয় দূরত্ব। আর তখনই মায়ের অন্তরে সন্তানের জন্য দহন স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *