তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় খুশি হয়ে জুলি ও তার মা জানান, সেলাই মেশিনটি তাদের জীবনের ভাগ্যের চাকা বদলাতে সক্ষম হবে বলে আশা করছেন। এর মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি তিন বোনের পড়াশোনা আবার চালু করতে পারবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *