আমাদের চিন্তা করার সুযোগ না দিয়ে নিজেই সেই অবস্থা কল্পনা করে হাসতে লাগলেন রায়হান ভাই। আমরাও বাদামওয়ালাকে ডাক দিয়ে রায়হান ভাইকে এই মগ্নতার সুযোগে ভাঙিয়ে নিয়ে তাঁর সঙ্গে হাসিতে যোগ দিলাম। হাসাহাসি কমলে রায়হান ভাইও বাদামে ভাগ বসিয়ে আবার বলতে লাগলেন, ‘তোরা হয়তো জানিস না। কিবরিয়া আঙ্কেলের দুই মেয়ে। ময়ূর আপু আর পেখম আপু। ময়ূর আপু বড়, স্বামীর সঙ্গে কানাডায় থাকেন। পেখম আপু ছোট। ছোট হলেও আমার বছর তিনেকের বড়। তো যা বলছিলাম, আপু তো হাসছেন। এদিকে আমার অবস্থা হালুয়া টাইট। এ আমি কী দেখছি! আপুকে তো আগেও অনেকবার দেখেছি। কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি! মনে হচ্ছে যেন ফুলবাগানে ফুলেদের রানি আমার সামনে দাঁড়িয়ে চাঁদের আলোয় হাসছেন। আপুর কথায় আমার ঘোর কাটল।
2024-08-16