১৪ বছর ধরে ছেলের চিকিৎসা চালাতে গিয়ে তাঁরা এখন নিঃস্ব। স্বামী মারা যাওয়ার পর তিনি দুই ছেলেকে নিয়ে চরম কষ্টে দিন পার করছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *