ফজল মিয়ার চাকরিও আর বেশি দিন নেই। পিঠাপিঠি মেয়েদের বিয়ে। ছেলেদের কাজের ব্যবস্থা করা। সামনে অনেক ঝক্কিঝামেলার কাজ অপেক্ষা করছে। চাকরি শেষে প্রভিডেন্ড ফান্ড থেকে পাওয়া টাকায় মেয়েদের বিয়ের ব্যবস্থা করা যাবে। পেনশন যা পাবে, তাতে কোনোরকম ডালভাতের জোগান হবে। কিন্তু দুই ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে কী হবে! বড় ছেলে ক্লাস নাইনেই লেখাপড়ায় ইতি টেনে সংসারের হাল ধরতে শুরু করেছে। সবজি ব্যবসা করে। পুঁজি কম। লাভ বেশি। প্রতিদিনের আয় প্রতিদিন পায়। মোটামুটি ভালোই চলছে সংসার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *