থিসিসে প্লেজারিজমের অভিযোগ এনে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট গত ২৮ জানুয়ারি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিয়া রহমানকে পদাবনমনের মাধ্যমে সহকারী অধ্যাপক করেছে।
শিকাগো জার্নালের যে ই-মেইলের ভিত্তিতে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, সে মেইল এবং মেইল প্রেরক অ্যালেক্স মার্টিন- দুটোই ভুয়া; বলেছেন সামিয়া রহমান। কথিত অ্যালেক্সের বিরুদ্ধে মামলাও করেছেন।
এ ব্যাপারে আলাপকালে বৃহস্পতিবার সামিয়া রহমান বলেন, অ্যালেক্স মার্টিন বলে কেউ নেই, কিন্তু অ্যালেক্স মার্টিনকে তৈরি করলো কে সেটার জানার জন্য সাইবার ক্রাইমে মামলা করেছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে মামলার পরিকল্পনা রয়েছে কি না, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। নিয়ম মোতাবেক, প্রথমে রাষ্ট্রপতির কাছে আপিল করতে হবে। আইন অনুযায়ী, ৩ মাস পর রীট করে মামলা শুরু করতে পারবো।